নোটিশঃ
২০২৬ শিক্ষাবর্ষে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত সকল শাখায় ভর্তি চলছে। ফরম বিতরণঃ নভেম্বর ০১,২০২৬ তারিখ থেকে। যোগাযোগঃ বিদ্যালয় অফিস কক্ষ সকাল ০৮ থেকে দুপুর ০২ ঘটিকা। মোবাইল নম্বর - 01309108012. || নোটিশ: দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষা ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখ থেকে আরম্ভ হবে ইনশাহআল্লাহ। || রেজিস্ট্রেশন নোটিশ: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম আগামী ৩০ আগষ্ট ২০২৫ তারিখের মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। || ষষ্ঠ শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন: ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম আগামী ৩০ আগষ্ট ২০২৫ তারিখের মধ্যে সম্পন্ন করার জন্য বিশেষ ভাবে বলা হলো। ||

প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস ঐতিহ্যবাহী রামপুরা একরামুন্নেসা বালক উচ্চ বিদ্যালয় ১৯৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এবং ১৯৮০ সালে এমপিও ভুক্ত হয়। প্রতিষ্ঠাকালীন এলাকাবাসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের পরার্শক্রমে আধুনিক ও দ্বীনি শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে ১৯৬৬ ইং সাল হইতে স্কুলের কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে শুরু হয় । এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ঢাকার প্রানকেন্দ্র বিটিভি ভবনের বিপরীত পার্শ্বে রামপুরার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিণত হয়েছে। এটি মূলত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার সুফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে ঢাকা মহানগরীতে স্থান দখল করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় কোমলমতি শিক্ষার্থীদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন প্রচেষ্টা ও পরিকল্পনা।

আমাদের লক্ষ্য

মাধ্যমিক শিক্ষার লক্ষ্য হল ছাত্রছাত্রীদের ঐ সৃজনধর্মী গুণের বিকাশে সহায়তা করা। বৃত্তিমুখী বা পেশাগত শিক্ষায় সহায়তা করা ; মাধ্যমিক শিক্ষার একটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্দেশ্য হল ছাত্রছাত্রীদের আগ্রহ, প্রবণতা ও সামর্থ্য অনুসারে তাকে বৃত্তিমুখী বা পেশাগত শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা।

img02

আমাদের উদ্দেশ্য

মাধ্যমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীদেরকে সুযোগ প্রদান করা :

  • 1. নিজের ও জাতির উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান, দক্ষতা ও দৃষ্টিভঙ্গি অর্জন করা
  • 2. জাতির প্রতি ভালবাসা এবং আনুগত্য প্রচার করা
  • 3. মানসিক, সামাজিক, নৈতিক, শারীরিক এবং আধ্যাত্মিকভাবে বিকাশ করন
  • 4. নিজের এবং অন্যান্য মানুষের সংস্কৃতি এবং সমসাময়িক সমাজে তাদের স্থানের প্রতি বোঝাপড়া এবং সম্মান বৃদ্ধি করা
  • 5. জাতিগুলির মধ্যে আন্তঃসম্পর্কের বোঝাপড়া এবং উপলব্ধি বাড়ায়
  • 6. ইতিবাচক পরিবেশগত এবং স্বাস্থ্য অনুশীলন প্রচার
  • 7. আরও শিক্ষা এবং প্রশিক্ষণের জন্য একটি দৃঢ় ভিত্তি তৈরি করা
  • 8. অনুসন্ধান, সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা এবং যৌক্তিক বিচারের ক্ষমতা বিকাশ করন
  • 9. একটি দায়িত্বশীল এবং সামাজিকভাবে সুবিন্যস্ত ব্যক্তি হিসাবে বিকাশ করন
  • 10. সকল ব্যক্তির জন্য গ্রহণযোগ্যতা এবং সম্মান প্রচার করা
  • 11. শেখার আনন্দ বাড়ান করন
  • 12. স্বতন্ত্র প্রতিভা সনাক্ত করুন এবং তাদের বিকাশ ঘটানো
  • 13. প্রযুক্তিগত এবং শিল্প উন্নয়নের জন্য একটি ভিত্তি তৈরি করা
  • 14. একজন স্ব-শৃঙ্খলাবদ্ধ ব্যক্তি হিসাবে গড়ে উঠুন যিনি কাজের প্রশংসা করেন এবং সঠিকভাবে সময় পরিচালনা করেন।

আমাদের ভর্তি কার্যক্রম চলছে

প্রয়োজনে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

যোগাযোগ

বাণী সমূহ

সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে প্রতিষ্ঠানটি একটি স্থান করে নিয়েছে।